- টঙ্গীতে দুই দিনের জোড় ইজতেমা শুক্রবার থেকে
- পূণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে শেষ হলো রাস পূজা
- দুবলার চরে এবার সীমিত পরিসরে হচ্ছে রাস পূজা ও পূণ্যস্নান
- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী হলেন ফরিদুল হক খান
- মসজিদ-মন্দির-গির্জায় বাধ্যতামূলক মাস্ক পরতে হবে
- হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা
- আজ থেকে বিদেশী নাগরিকরাও ওমরাহ করতে পারবেন
এবার দুর্গাপূজা পালনে ১৫ নির্দেশনা
গ্লোবালটিভিবিডি ৩:২২ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২০, ২০২০

ফাইল ছবি
করোনার প্রেক্ষাপটে দুর্গাপূজা পালনে ১৫ নির্দেশনা দিয়েছে হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট। এতে বলা হয়েছে, এ বছর উৎসব ছাড়া শুধু পূজা-অর্চনা করতে হবে। দর্শনার্থীরা পূজামণ্ডপে ঢুকবেন মাস্ক পরে ও হাত স্যানিটাইজ করে। অতিরিক্ত তোরণ ও আলোক সজ্জা থেকেও বিরত থাকতে হবে।
সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব নির্দেশনার কথা জানানো হয়। এ সময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত পাল।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রতিটি পূজা মণ্ডপে নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বিদ্যুৎ বিভ্রাট মোকাবেলায় বিকল্প আলোর ব্যবস্থা করতে হবে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, মেলা বা কোনো জনসমাবেশ করা যাবে না। আতশবাজি বা পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রতিমা বিসর্জনের দিন শোভাযাত্রা করা যাবে না। কোনো গুজবে বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না। অনাকাংক্ষিত যেকোন দুর্ঘটনায় থানা অথবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করতে হবে। কোভিড-১৯ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বাস্থ্য, স্বরাষ্ট্র ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের গাইডলাইন অনুসরণ করতে হবে। যেকোন প্রয়োজনে হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের প্রধান কার্যালয় অথবা জেলা ট্রাস্টিদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মনোরঞ্জন শীল গোপাল এমপি। তিনি এক প্রশ্নের জবাবে জানান, ২২ থেকে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত দুর্গাপূর্জা অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর সারা দেশে ৩০ হাজার ২১৩টি মণ্ডপে পূজা হবে। কোভিড-১৯ এর কারণে গত বছরের চেয়ে ১ হাজার ১৮৫টি মণ্ডপ কম তৈরি হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি তপন সেন, ড. অসীম সরকার, মুক্তিযোদ্ধা রেখারানী গুণ, অ্যাডভোকেট অমিত কুমার সরকার, অংকুরজিত সাহা, ইঞ্জিনিয়ার রতন দত্ত, ববিতা সরকার ও উত্তম শর্মা।
এএইচ/জেইউ
আরও খবর :
