- প্রেসক্লাবের সামনে ছাত্রদল ও পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
- পঞ্চম ধাপের পৌর নির্বাচনও শান্তিপূর্ণ হবে : কাদের
- বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতা, বাংলাদেশ এক সূত্রে গাঁথা : কাদের
- করোনার টিকা নিলেন শেখ রেহানা
- স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তী: বিএনপির ১৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
- ক্ষমতার অপব্যবহারকারী নেতা-কর্মীরা নজরদারিতে আছে : কাদের
- জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের জন্মদিন আজ
অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে ভাষা শহীদগণ আমাদের প্রেরণার উৎস: ফখরুল
গ্লোবালটিভিবিডি ৩:২৭ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২১

ফাইল ছবি
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অধিকার আদায় এবং অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হতে ভাষা শহীদগণ আমাদের প্রেরণার উৎস। মাতৃভাষার জন্য জীবন উৎসর্গ করে তাঁরা আত্মত্যাগের যে গৌরবদীপ্ত দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন তার ফলাফল হয়েছে সুদূরপ্রসারী। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে তা আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করেছে।
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বাণীতে ফখরুল বলেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা-এই ঘোষণার বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় তৎকালীন পূর্ব বাংলার জনগণের মধ্যে গভীর ক্ষোভের জন্ম হয়। তৎকালীন পূর্ব বাংলার বাংলাভাষী মানুষ আকস্মিক ও অন্যায্য এই সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেনি। ফলস্বরুপ বাংলা ভাষাকে সমমর্যাদার দাবিতে পূর্ব বাংলায় আন্দোলন দ্রুত দানা বেঁধে ওঠে। ‘৫২’র ভাষা আন্দোলন বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণদাবির চূড়ান্ত প্রকাশ। সেই আত্মত্যাগের ধারাবাহিকতায় গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনের পথ বেয়ে আমরা অবতীর্ণ হয়েছি স্বাধীনতা যুদ্ধে। প্রতিষ্ঠিত করেছি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, স্বাজাত্যবোধ ও অধিকারবোধের চেতনাকে শাণিত করেছিল মহান ২১ ফেব্রুয়ারি। সেই চেতনা নস্যাৎ করে একদলীয় শাসনের জগদ্দল পাথর আজ জনগণের কাঁধের ওপর চাপানো হয়েছে। ২০১৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর মধ্যরাতের নির্বাচনে ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে জনগণকে প্রতারিত করা হয়েছে যা খোলাখুলি কারচুপির এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত। গণতন্ত্রকে সমাহিত করে এই দুঃশাসন দীর্ঘায়িত করতে অবৈধ শক্তির জোরে জনগণের মৌলিক অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। তবে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, একুশের চেতনার উত্তরাধিকারী হয়ে এদেশের সংগ্রামী মানুষকে সাথে নিয়ে আমরা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা ও মৃতপ্রায় গণতন্ত্র পুনরুজ্জীবিত করতে পারবো, ইনশাআল্লাহ।
এএইচ/জেইউ
আরও খবর :
