সংগৃহীত ছবি
নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০১১ সালের ১৪ মে আত্মপ্রকাশ করেছিল দেশের অন্যতম প্রথমসারির অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিডি২৪লাইভ ডটকম। সময়ের পরিক্রমায় প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণ করল ১৪ বছর।
১৪ মে উদযাপিত হলো বিডি২৪লাইভ-এর ১৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এই দিনে প্রতিষ্ঠানটি ১৫তম বছরে পদার্পণ করল। এ উপলক্ষে বিডি২৪লাইভের নিজস্ব কার্যালয়ে কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সাথে নিয়ে কেক কাটা হয়। এছাড়াও, প্রতিষ্ঠানটির সম্পাদক, সাংবাদিক ও কর্মকর্তারা নিজেদের অনুভূতি, প্রত্যাশা এবং ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনা তুলে ধরেছেন।
এডিটর ইন চিফ আমিরুল ইসলাম আসাদ বলেন, ২০১১ সালের ১৪ মে যে যাত্রার সূচনা হয়েছিল, তা কেবল একটি অনলাইন পোর্টালের নয়—এটি ছিল সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর এক সাহসী পদক্ষেপ। তখন ছিল না কোনো বড় পৃষ্ঠপোষকতা, ছিল না কর্পোরেট বিনিয়োগ—ছিল কেবল একটি মিশন: মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠা। আজ ১৫ বছর পর পেছনে তাকালে গর্ব হয়—কারণ আমরা সত্য ও ন্যায়ের পথেই হেঁটেছি।
মাল্টিমিডিয়া ইনচার্জ নাঈম হাসান বলেন, বর্তমান ডিজিটাল যুগে ভিডিও কনটেন্ট অপরিহার্য। বিডি২৪লাইভ ভিডিও ইউনিট প্রতিদিনই মানুষের সংবেদনশীলতা, হাসি, কান্না ও প্রতিবাদকে ভিডিওর মাধ্যমে তুলে ধরছে। আমাদের একটি ভিডিও—আলোচিত মিল্টন সমাদ্দারকে নিয়ে—প্রায় ২ কোটি মানুষ দেখেছে। এটি আমাদের সক্ষমতা ও মানুষের সঙ্গে সংযোগের প্রমাণ।
বিডি২৪লাইভ ডটকম কর্তৃপক্ষ জানায়, করোনাকালীন মহাদুর্যোগেও বিডি২৪লাইভ-এর সংবাদকর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মাঠে থেকে খবর সংগ্রহ করেছেন। সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে তৈরি করেছেন জনসচেতনতামূলক নাটিকা, উপস্থাপন করেছেন মানবিক গল্প।
বিডি২৪লাইভ সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বর্তমানে ফেসবুকে এর অনুসরণকারী সংখ্যা ৮০ লক্ষেরও বেশি, টুইটারে ২ লাখ ৬২ হাজার, এবং ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার ৫০ হাজারের অধিক।
অনলাইনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান অ্যালেক্সা ২০১৪ ও ২০১৮ সালে বিডি২৪লাইভ-কে বাংলাদেশের শীর্ষ অনলাইন নিউজ পোর্টালের স্বীকৃতি দেয়। প্রতিষ্ঠানটির অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, ফেসবুক পেজ, ইউটিউব চ্যানেল এবং টুইটার একাউন্টের মাধ্যমে প্রতিদিন লাখো পাঠক হালনাগাদ সংবাদ পাচ্ছেন মুহূর্তেই।