ফাইল ছবি
বরিশালের সাথে বাস, ট্রাক, লঞ্চ ও থ্রি-হুইলারসহ (তিন চাকার যান) সব ধরনের ইঞ্জিনচালিত পরিবহন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ফলে কাজের জন্য বাইরে আসা হাজারো মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বরিশালে বিএনপির গণসমাবেশের আগের দিন সন্ধ্যায় ঢাকা-বরিশাল নৌপথের লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া ভোলায় নৌযান ও বাস, ঝালকাঠিতে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। বরগুনায় চলছে বাস ধর্মঘট। এসব জেলার মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
দ্বীপ জেলা ভোলার একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম হলো নৌপথ। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার থেকে ভোলা-বরিশাল নৌপথে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ভোলার অভ্যন্তরীণ রুটে বাস চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে মালিক সমিতি। মালিক সমিতি জানায়, সহাসড়কে তিন চাকার যান চলাচল বন্ধের দাবিতে তাঁরা বৃহস্পতিবার সকাল থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টার ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন।
ভোলা জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল কালাম জানান, উচ্চ আদলতের রায়ে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু প্রশাসন সেটি বাস্তবায়ন করছে না। তাই সমন্বয় পরিষদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক তাঁরা ৪৮ ঘণ্টার ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন।
এএইচ