ছবিঃ: সংগৃহীত
বাবা মেডিসিন বা ফিজিওলজিতে নোবেল পেয়েছিলেন ১৯৮২ সালে। ৪০ বছর পর ২০২২ সালে ওই একই বিভাগে নোবেল পেলেন ছেলে। সাভান্তে পাবো। সোমবার তার নাম ঘোষণা করেছে সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের নোবেল অ্যাসেম্বলি।
নোবেল ফাউন্ডেশনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে পাবো জানিয়েছেন, তার জীবনে সব থেকে বড় অনুপ্রেরণা তার মা কারিন পাবো। তিনি রসায়নবিদ ছিলেন। বাবার কাজ বরাবর আকর্ষণ করেছে তাকে।
এর আগে পদার্থবিদ্যায় ১৯২৫ সালে নোবেল পেয়েছিলেন মান সেগবান। ১৯৮১ সালে ওই একই বিভাগে নোবেল পান তার ছেলে কাই। ১৯৫৯ সালে মেডিসিন বিভাগে নোবেল পেয়েছিলেন আর্থার কোরবার্গ। ২০০৬ সালে রসায়ন বিভাগে নোবেল পেয়েছিলেন তার ছেলে রজার।
উল্লেখ্য, আজকের মানব প্রজাতির বিলুপ্ত পূর্বসূরি ছিল নিয়ানডারথাল। সেই নিয়ানডারথালের জিনোম পরীক্ষা করেছেন সাভান্তে পাবো। বর্তমান মানবপ্রজাতির আর এক পূর্বসূরি হোমিনিন নিয়েও গবেষণা করেছেন এই সুইডিশ বিজ্ঞানী।
গবেষণায় তিনি জানতে পেরেছেন, ওই বিলুপ্ত প্রজাতি থেকে জিন ট্রান্সফার হয়েছে বর্তমান মানব প্রজাতির শরীরে।কীভাবে হয়েছে, তার প্রভাব কী, এ সব আজকের পরিস্থিতিতেও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করেন পাবো।
এএইচ