ঢাকা
- কর্মস্থলে বিলম্বে পৌঁছলে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন কাটা
- আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না : শেখ হাসিনা
- জলবায়ু অভিবাসী সমস্যা মোকাবিলায় কর্মকৌশল তৈরি করুন: প্রধানমন্ত্রী
- বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ইউটিউব চালালে দিতে হবে ট্যাক্স
- খাদ্যে ভেজাল দেওয়া অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান : রাষ্ট্রপতি
- লন্ডন ব্রিজে হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা প্রধানমন্ত্রীর
- ব্যক্তিগত চাওয়া-পাওয়ার জন্য নীতির সাথে আপস নয় : শিক্ষকদের রাষ্ট্রপতি
ডিসেম্বরেই চালু হবে ই-পাসপোর্ট : অর্থমন্ত্রী
গ্লোবালটিভিবিডি ৮:১০ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৯

ফাইল ছবি
আগামী ডিসেম্বরেই ই-পাসপোর্ট চালু হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বুধবার সচিবালয়ে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ই-পাসপোর্ট বাস্তবায়নে কাজ করছে জার্মানির একটি কোম্পানি। তারা ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ করতে পারবে বলে আশা করা যাচ্ছে। তারপর তা প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন।
সূত্র জানায়, পৃথিবীতে ১১৯টি দেশের নাগরিকরা ই-পাসপোর্ট ব্যবহার করে। এবার ওই দেশগুলোর সঙ্গে যুক্ত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশও।
বর্তমানের যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্টের মতোই ই-পাসপোর্টেও একই ধরনের বই থাকবে। তবে যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্টের বইয়ের শুরুতে ব্যক্তির তথ্যসংবলিত যে দুটি পাতা আছে, তা ই-পাসপোর্টে থাকবে না। সেখানে পালিমারের তৈরি একটি কার্ড থাকবে। এই কার্ডে সংরক্ষিত চিপে পাসপোর্ট বাহকের তথ্য সংরক্ষিত থাকবে।
পাসপোর্ট অধিদফতর সূত্র জানায়, ই-পাসপোর্টে ৩৮ ধরনের নিরাপত্তা ফিচার থাকবে। বর্তমানে এমআরপি ডাটা পেজে যেসব তথ্য আছে, তা ই-পাসপোর্টে স্থানান্তর করা হবে। এই ই-পাসপোর্টের মেয়াদ বয়স অনুপাতে ৫ ও ১০ বছর হবে।
এ ছাড়া ই-পাসপোর্ট চালু হলেই এমআরপি পাসপোর্ট বাতিল হবে না বলে জানায় পাসপোর্ট অধিদফতর।
তবে নতুন করে কাউকে এমআরপি পাসপোর্ট দেয়া হবে না। যাদের এমআরপির মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে তারা নবায়ন করতে গেলে ই-পাসপোর্ট নিতে হবে। এভাবে পর্যায়ক্রমে এমআরপি পাসপোর্ট তুলে নেয়া হবে।
সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত উদ্যোগে দ্রুততম সময়ে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে।
২০১৬ সালের ২৪ এপ্রিল পাসপোর্ট সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ই-পাসপোর্ট প্রদানের ঘোষণা দেন। এরপর প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিআইপি) তৈরি থেকে শুরু করে আনুষঙ্গিক সব কাজ দ্রুততম সময়ে শেষ করে পাসপোর্ট ও বহির্গমন অধিদফতর।
এমএস
আরও খবর :
